ভালোবাসা, জ্ঞান, পৃষ্ঠপোষকতার অভাব

5 mins read

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের নানা ঘটনা নিয়ে নির্মিত হয়েছিল আ ফেয়ারওয়েল টু আর্মস, দ্য রোড টু গ্লোরি, ১৯১৭–এর মতো বেশ কিছু সিনেমা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে স্তালিনগ্রাদ, দ্য ক্রেনস আর ফ্লাইং, জো জো র‍্যাবিট–এর মতো অনেক সিনেমা। এগুলো যুদ্ধের নৃশংসতা তুলে রেখেছে, নতুন প্রজন্মকে যুদ্ধের ইতিহাস আর শান্তির প্রয়োজনীয়তা জানানোর জন্য। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও কিছু সিনেমা তৈরি হয়েছে। তবে সেই পরিমাণ অপ্রতুল আর যথেষ্ট মানসম্পন্ন নয় বলে মনে করেন খোদ চলচ্চিত্র অঙ্গনের মানুষেরাই। তাঁরা মনে করেন, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি ভালোবাসা, জ্ঞান, নির্মাণের পৃষ্ঠপোষকতা নেই বলেই মানসম্পন্ন সিনেমা তৈরি করা হয়ে ওঠেনি। এমনকি এখনো হচ্ছে না।

একসময় হারুনর রশীদ বানিয়েছিলেন মেঘের অনেক রং। আমরা এখন সে রকমও বানাতে পারি না, কারণ, আমাদের ইচ্ছাও নেই। চলচ্চিত্র একটি শক্তিশালী মাধ্যম, সামাজিক আন্দোলনের একটা হাতিয়ার। সেই বিবেচনায় মুক্তিযুদ্ধ সামনে রেখে সরকারকে কিছু কিছু জায়গায় ভূমিকা রাখতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

Latest from Blog

x
English version